শুক্রবার, ১৩ Jun ২০২৫, ০২:৩২ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না : গয়েশ্বর

ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না : গয়েশ্বর

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারে হজম শক্তি অনেক বেশি, যার কারণে পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্র্তা হত্যাসহ হাজারো ঘটনাকে তারা হজম করতে পেরেছে। কিন্তু যৌবনে এই শক্তিকে স্বাভাবিক মনে হলেও পরবর্তী জীবনে এর খেসারত দিতে হয়। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না।

গতকাল শনিবার রাতে এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি কমিউনিকেশন সেল-বিএনআরসি’র উদ্যোগে ইতিহাস বিকৃতির অপতৎপরতা রুখতে হবে শীর্ষক প্রাসঙ্গিক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।

ওই সংলাপ পরিচালনা করেন বিএনপির সাবেক এমপি জহির উদ্দিন স্বপন। এ আলোচনায় মুক্তিযুদ্ধ, ১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট, ১/১১ ও ভাষা আন্দোলনসহ নানা বিষয়ে গয়েশ্বর নিজের বক্তব্য তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, যারা সত্য ঘটনা আঁড়াল করতে ইতিহাস বিকৃত করে, তাদের মস্তিস্কই হচ্ছে বিকৃত। কারণ, তারা মনে করে এভাবে কোনো ইতিহাস রচনা করা যায়। কিন্তু ইতিহাস তার নিজস্ব গতিতেই চলে। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়েছেন-এটাই সত্য। তার এ ঘোষণা মুক্তিযুদ্ধকালীন অস্থায়ী সরকার অ্যাড্রেস করেছে। অনুমোদন দিয়েছে।

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রক্তাক্ত ইতিহাসে সুবিধাভোগী হয়েছিল আওয়ামী লীগই। তখনকার ইতিহাসে ওই রক্তাক্ত সিড়ি বেয়ে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরাই পরবর্তীতে ক্ষমতায় এসেছিলেন। ওই সময়ে জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কর্মকর্তা ছিলেন। শেখ মুজিব হত্যার পর তিনি সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার কথা বলেছিলেন। তিনি কাউকে সমর্থন জানাননি। তিন বাহিনী প্রধান খন্দকার মোশতাকের শপথ অনুষ্ঠানে গেলেও জিয়াউর রহমান যাননি। এরপরও বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার রাজনীতিতে তাকে হেয় করার জন্যই ওই ঘটনায় তাকে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করছে। ইতিহাস বিকৃতি করছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাস বিকৃতির ধারাবাহিকতায় ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় বিএনপির শীর্ষ নেতাদের জড়ানোর নীল নকশা করেছে। কিন্তু ওই রক্তাক্ত রাজনৈতিক ইতিহাসের হাত ধরেই ওয়ান ইলেভেনকে তরান্বিত করা হয়েছে, যার সুবিধাভোগী আওয়ামী লীগ।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com